ছোটো খালার ভোদা চাটা শুরু করলাম

আমার নাম রনি। আমি ঢাকা থাকি আমার খালার সাথে। খালু সৌদি থাকেন। খালা আমি আর তার এক ছেলে আমরা দুই রুমের একটি ফ্লাটে থাকি। খালু বিদেশ থাকেন ৬ বছর যাবত। আমি খালার সাথে আছি ৩ বছর যাবত। এবার ঘটনা বলি। তার আগে খালার বিবরণ দেই।
খালার বয়স ৩০ হবে। বেশি মোটা না। আবার চিকন ও না। মাঝারি। লম্বা ৫ ফিট। দুধের সাইজ ৩৫ হবে। গায়ের রং উজ্জ্বল শ্যামলা।

এক দিন আমি কলেজ থেকে এসে কলিং বেল দিচ্ছিলাম। কিন্তু বিদ্যুৎ না থাকায় কলিং বাজছিল না। তাই আমার কাছে থাকা চাবি দিয়ে রুমে ঢুকে আমার রুমে শুয়ে পড়লাম। কিছু সময় পরে আমি খালার শব্দ সুনতে পাই। তিনি সেক্স করার মত করে উহ আহ করতেছিলেন। আমি আস্তে আস্তে করে তার রুমের সামনে গেলাম । দরজার ফাক দিয়ে দেখলাম স্মার্ট টিভিতে ব্লু ফ্লিম ছেড়ে খালা তার ভোদায় আঙ্গুল ঢুকাচ্ছে আর উহ আহ করতেছে। আমি অনেক হট হয়ে গেলাম। খালার বাল ছাড়া ভোদা দেখে আর দুদ দুটো আমাকে যেন ডাকছিলো চুষার জন্য। আমি আস্তে আস্তে দেখতে থাকলাম। কিছু সময় পড়ে খালা রস আউট করলেন। আমি আমার রুমে চলে গেলাম। আর ভাবতে থাকলাম। খালা আমাকে রুমে দেখে সে জেন আকাশ থেকে পড়লো। আমাকে বলল তুই কখন এলি? আমি বললাম এই তো কিছু সময় আগে। সে বললো তুই কি কিছু দেখেছিস?
আমিঃ কি দেখবো?
খালাঃ না মানে আমার রুমে গেছিলিস?
আমিঃ হ্যা, তুমি তো ভিতরে ব্যাস্ত ছিলে তাই আমি আর ডিস্টার্ব করিনি।
খালাঃ ব্যাস্ত ছিলাম মানে!
আমিঃ বলব নাকি করে দেখাবো?
খালাঃ কি করে দেখাবি?
আমিঃ চুদে দেখাবো।
খালাঃ ছি! তুই তোর খালাকে এসব কি কথা বলছিস!
আমিঃ বা রে তুমি করতে পারবে আমি বললেই দোষ!
খালাঃ তার মানে!
আমিঃ আর নেকামি কোরো না। রুমে বসে আঙ্গুল দিয়ে যা খেলা খেলছ আজ!!
খালাঃ তুই রুমে কেনো ঢুকছিস! তোর সাথে আর থাকবো না। তুই আজ ই বাসা দেখবি।
আমিঃ ঠিক আছে বাসা দেখবো তোমার চোদার সমস্যা করে আমি থাকবো না।
খালাঃ তুই তো নষ্ট হয়ে গেছিস। আমার সাথে এসব কি কথা বলছিস!
আমিঃ কি বললাম! চোদার কথা বলছি।
খালাঃ চুপ কর হারামজাদা।
আমিঃ আচ্ছা চুপ করলাম। কিন্তু আমার ধোন তো খাড়া করে দিছ। সে তো চুপ থাকে না।
খালা আমাকে ঠাস করে একটি থাপ্পর দিলো।
আমি খালাকে বললাম এটা কি করলে!।
খালাঃ বেশ করেছি। তুই আমাকে এসব কথা বলিস কেন!
আমিঃ তোমাকে চুদছি না আমি! আমি তো তোমাকে খাটে ফেলে চুদছি। তার জন্য এই ব্যাবহার করতেছ।
খালাঃ দারা হারামজাদা আজ তোর খবর আছে।

এই বলে খালা আমকে চুল ধরে আর এক হাতে গলা টিপে ধরলো
আমি খালাকে না থামিয়ে তার কোমোরে দুই হাত দিয়ে সুড়সুড়ি দিতে থাকলাম।
খালা আমকে ছেড়ে দিল। আমি খালাকে ছারলাম না। তাকে ধপ করে জরিয়ে ধরলাম। খালা আমকে ছাড় ছাড় বলতে থাকলেন। আর ছাড়ানোর চেষ্টা করতে থাকলেন। আমি তড়িঘড়ি করে খালার নাভিতে ঠোট লাগিয়ে দিলাম। আর চুষা শুরু করলাম। খালা আমাকে ছাড়িয়ে দিতে চেষ্টা করলো আমি তার তল পেটে চুষা শুরু করে দিলাম। আর খালাকে খাটে ফেলে দিলাম। খালা তখন কিছুটা নরমাল হয়ে এলো। আমি তার দুদ ধরতেই সে ইসসস করে উঠলো। আমি আর দেরি করলাম না। দুদ দুটো বের করে একটি চুষতে শুরু করলাম। আর একটি টিপতে শুরু করলাম। খালা কেপে উঠছিলো। একটু পরে খালা বলো ইসস রনি আর পারছি না। আমাকে চোদ। চুদে চুদে আমার ভোদা টা খাল করে দে।

আমি খালার দুই পা খাটের নিচে ঝুলিয়ে দিয়ে মাঝে দাড়ালাম। তার পড়ে খালার দুই পা দুই হাত দিয়ে ধরে ফাক করে দুই হাতের উপরে রাখলাম। আর ভোদার ধোন আস্তে আস্তে করে চাপ দিলাম। খালার ভোদায় রসে ভিজে গেছে। আস্তে আস্তে করে পূরা ধোনটা ঢুকিয়ে দিলাম। খালা আহহহ করে উঠলো। আমাকে বললো জোরে জোরে চোদ। আমি চোদার স্পিড বারিয়ে দিলাম। দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে খালার রসালো ভোদা চুদতে থাকলাম। খালা উহহহ আহহহহ চোদ আমাকে, চুদে চুদে শেষ করে দে, চুদে চুদে আমার ভোদা ফাটিয়ে দে আহহ আমাকে চোদ, চিত করে ফেলে চোদ, আমার ভোদার সব রস বের করে দে বলে সীৎকার দিতে থাকলো। আমিও খালাকে সমান তালে চুদতে থাকলাম। এভাবে ৩০ মিনিট চোদার পরে খালার ভোদার ভিতরে মাল আউট করে দিলাম। তার পরে খালার উপরে শুয়ে রইলাম। খালা আমাকে বললো আমাকে চুদে ই ছাড়লি। আমি বললাম তোমার মত এমন ডাসা মাগীকে না চুদে ছাড়া যায়! সে বললো আচ্ছা এখন থেকে আমাকে প্রতিদিন ৩ বার করে চুদবি। যদি না চুদস তর ধোন কেটে ফেলবো। আমি বললাম তোমাকে প্রতি দিন চুদে চুদে ভোদার সব রস বের করবো বেবি। খালা বললো ওকে ডার্লিং। আমি বললাম এখন আবার চুদবো? খালা বললো একটু রেস্ট নিয়ে চুদো। কিছু সময় পরে খালাকে আবার পুরো ল্যাংটা করে চুদতে শুরু করলাম এবারে ৪০ মিনিট চুদলাম। এর পরে প্রতিদিন খালাকে চুদি। এখনও চুদি। আমাদের চোদা চুদির গল্প আরো দিব। ছবি ভিডিও দিবো।